ব্লগার jhunuapon লিখেছেন তিনি শুনেছেন- মাইজভান্ডারীরা বলে ‘যারা নামায পড়ে তারা ওহাবী’-অর্থাৎ নামাযের ব্যাপারে তাদের এলার্জী রয়েছে। এমন কথা শুনার পর তো একজন আদনা মুসলমান মাত্রই বুঝতে সক্ষম যে তারা কত বড় ভন্ড। তাছাড়া এরা আরো অনেক হারাম কাজের সাথে সম্পৃক্ত। গান-বাজনা, বেপর্দা, নেশা, অশ্লীলতা ইত্যাদি তাদের নিত্যনৈমিত্তিক কাজ। যার কারণে দেখবেন বেশিরভাগ ট্রাক চালক, রিক্সা চালক অর্থাৎ অপেক্ষাকৃত অমার্জিত লোকরাই এদের ভক্ত। তথাপি কিছু এলিটশ্রেণী তাদের শিষ্যত্ব বরণ করে- যার উদ্দেশ্য থাকে টাকার পাহাড় গড়া, আল্লাহ ওয়ালা হওয়া নয়।
মাইজভান্ডারী ইত্যাদি গ্রুপ গুলো ধর্মভিত্তিক রাজনীতির সাথে জড়িত। কোনো ওলীআল্লাহ কোনোদিন গণতন্ত্রের নোংরা রাজনীতির সাথে সম্পৃক্ত হতে পারেন না। যেখানে একজন প্রাথমিক পর্যায়ের ওলীআল্লাহই হারাম তো দূরের কথা কোনো অপছন্দনীয় কাজই করেন না, সেখানে যারা প্রকাশ্যে হারাম কাজে লিপ্ত তারা কী করে হক্ব হতে পারে? আর “jara namaj pora tara woahabi”- এমন কথা বলার পর আর কি কোনো সন্দেহ থাকে যে তারা ইবলিছের দোসর?
মূলত: লা মাযহাবী বলেন, খারেজী বলেন, শিয়া বলেন, জামাতি বলেন,রেজভী বলেন, মাইজভান্ডারী বলেন, ইমাম হায়াত বলেন, দেওয়ানবাগী বলেন- রসূনের কোয়ার মত সবার গোড়া এক। এখন কেউ আন্তর্জাতিক ভাবে, কেউ রাজনৈতিক ভাবে, কেউ পীর-মুরিদীর মাধ্যমে নিজেদের ব্যবসা জারী রেখেছে মাত্র। প্রকৃত ইসলামের অনুশীলন এদের কারো মধ্যেই নেই। যা একটু অনুসন্ধানী দৃষ্টিতে তাদের কার্যক্রম পরোখ করলে সহজেই বুঝা যাবে।
সবুজ বাংলা নামক রাজারবাগীদের ব্লগ থেকে সংগৃহীত ।
Comments
Post a Comment