Is Taraweeh salah 8 or 20 Rakah,
তারাবীহ সমাধান: ৮ নাকি ২০
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম
তারাবীর সলাত রমযানে একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। যা রমযান মাসে চলে।তারাবীহ আরবী শব্দ, যা তারবিহাতুন শব্দের বহু বচন। যার অর্থ হলো, আরাম, প্রশান্তি অর্জন ও বিরতী দেওয়া। রমজান মাসে এশার নামাযের পর বিতর নামাযের পূর্বে (অন্য মাসের) অতিরিক্ত যেই সুন্নত নামায পড়া হয় তাকে তারাবীর নামায বলা হয়। এই নামাযের নিয়ম হলো প্রতি দুই রাকাআত অন্তরন্ত সালাম ফিরানো হবে। এই নামায কে কিয়ামে রমজানও বলা হয়।(:, আলবাহরুর রায়েক:২য় খন্ড, ১১৬ পৃষ্ঠা।)রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন:
من قام رمضان ايمانا و احتسابا غفرله ماتقدم من ذنبه
অনুবাদ: যে ব্যক্তি ঈমানী চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে পরকালীন প্রতিদান কামনায় রমযান মাসের রাতে কিয়াম করবে(তারাবী পড়বে ইমাম নববী রহ: মুসলিমের ব্যাখ্যাগ্রন্থে লিখেছেন) তার অতীত জীবনের সকল গোনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে। (বুখরী শরীফ ও মুসলিম)
তবে বিভিন্ন জনমতের কারণে তারাবীর নামাযকে সুন্নতে মুয়াক্কাদাই রাখা হয়েছে, ফরজ করা হয়নি, কিন্তু এতে সন্দেহ নেই যে রমযানের উপকারিতা ও খায়ের বরকত পূর্ণরূপে লাভ করতে হলে তারাবী নামায পড়া জরুরী। তারাবী নামায পড়ার দ্বারা রমযান ও কুরআনের হক আদায় হবে, রোযার উদ্দেশ্য তাকওয়া হাসিলে সাহায্য পাওয়া যাবে,আল্লাহ তাআলার বিশেষ রহমত ও মাগফিরাত, সর্বোপরি আল্লাহ তাআলার নৈকট্য ও সন্তুষ্টি অর্জন করা যাবে। তাই আল্লাহ তাআলার প্রিয় বান্দাদের জন্য উচিৎ তারাবীর প্রতি উদগ্রীব হয়ে থাকে ।
রাসূল সা: রমাদানে ১ম তিন রাত তারাবীহ আদায় করেছেন। তারপর তিনি আদায় করতে পারেন নি। কেননা তিনি আশংকা করেছেন যে এটি ফরজ অথবা ওয়াজিব হতে পারে।
এখানে একটা প্রশ্ন আসে, তারাবীহ কি ৮ অথবা ২০ রাকাত? আসলে এটা নিয়ে অনেক মতভেদ বা এখতেলাফ আছে। আমাদের আহলে হাদিস সালাফি ভাইয়েরা এটাকে ৮ রাকাত বলেন, আবার কখনো ২০ রাকাত না পড়ার হুমকি দেয়। কিন্তু অনেক আলেম রা বলেন ৮ রাকাত পড়লেও চলে আবার ২০ রাকাত পড়লেও চলে।
তারাবীহ সমাধান: ৮ নাকি ২০
বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম
তারাবীর সলাত রমযানে একটি গুরুত্বপূর্ণ ইবাদত। যা রমযান মাসে চলে।তারাবীহ আরবী শব্দ, যা তারবিহাতুন শব্দের বহু বচন। যার অর্থ হলো, আরাম, প্রশান্তি অর্জন ও বিরতী দেওয়া। রমজান মাসে এশার নামাযের পর বিতর নামাযের পূর্বে (অন্য মাসের) অতিরিক্ত যেই সুন্নত নামায পড়া হয় তাকে তারাবীর নামায বলা হয়। এই নামাযের নিয়ম হলো প্রতি দুই রাকাআত অন্তরন্ত সালাম ফিরানো হবে। এই নামায কে কিয়ামে রমজানও বলা হয়।(:, আলবাহরুর রায়েক:২য় খন্ড, ১১৬ পৃষ্ঠা।)রাসূল সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন:
من قام رمضان ايمانا و احتسابا غفرله ماتقدم من ذنبه
অনুবাদ: যে ব্যক্তি ঈমানী চেতনায় উজ্জীবিত হয়ে পরকালীন প্রতিদান কামনায় রমযান মাসের রাতে কিয়াম করবে(তারাবী পড়বে ইমাম নববী রহ: মুসলিমের ব্যাখ্যাগ্রন্থে লিখেছেন) তার অতীত জীবনের সকল গোনাহ ক্ষমা করে দেওয়া হবে। (বুখরী শরীফ ও মুসলিম)
তবে বিভিন্ন জনমতের কারণে তারাবীর নামাযকে সুন্নতে মুয়াক্কাদাই রাখা হয়েছে, ফরজ করা হয়নি, কিন্তু এতে সন্দেহ নেই যে রমযানের উপকারিতা ও খায়ের বরকত পূর্ণরূপে লাভ করতে হলে তারাবী নামায পড়া জরুরী। তারাবী নামায পড়ার দ্বারা রমযান ও কুরআনের হক আদায় হবে, রোযার উদ্দেশ্য তাকওয়া হাসিলে সাহায্য পাওয়া যাবে,আল্লাহ তাআলার বিশেষ রহমত ও মাগফিরাত, সর্বোপরি আল্লাহ তাআলার নৈকট্য ও সন্তুষ্টি অর্জন করা যাবে। তাই আল্লাহ তাআলার প্রিয় বান্দাদের জন্য উচিৎ তারাবীর প্রতি উদগ্রীব হয়ে থাকে ।
রাসূল সা: রমাদানে ১ম তিন রাত তারাবীহ আদায় করেছেন। তারপর তিনি আদায় করতে পারেন নি। কেননা তিনি আশংকা করেছেন যে এটি ফরজ অথবা ওয়াজিব হতে পারে।
Comments
Post a Comment