নজিরবিহীন ইসকন কান্ড:প্রসাদ খাইয়ে চট্টগ্রামের অনেক স্কুলে শিক্ষার্থীদের হরে কৃষ্ণ হরে রাম মন্ত্র পাঠ (কিছু কথা)
নজিরবিহীন ইসকন কান্ড:প্রসাদ খাইয়ে চট্টগ্রামের অনেক স্কুলে শিক্ষার্থীদের হরে কৃষ্ণ হরে রাম মন্ত্র পাঠ (কিছু কথা)
আসসালামু আলাইকুম । আজকে চেষ্টা করছি একটি বিষয় নিয়ে আমার এই ব্লগে কথা বলার।প্রথমে এখানে দৈনিক ইনকিলাবের ১৮ জুলাই বৃহস্পতিবারের একটি সংবাদ প্রতিবেদনের কিছু অংশ দেওয়া হলো :
"স্কুলে স্কুলে শিক্ষার্থীদের প্রসাদ খাওয়ালো আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ-ইসকন। হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের রথযাত্রা উপলক্ষে সপ্তাহব্যাপী ‘ফুড ফর লাইফ’ কর্মসূচির আড়ালে গত ১১ জুলাই থেকে নগরীর প্রায় ৩০টি স্কুলের শিক্ষার্থীর মাঝে প্রসাদ বিতরণ করা হয়। ইসকন কর্মীদের শেখানো মতে, কোমলমতি শিক্ষার্থীরা ‘হরে কৃষ্ণ হরে রাম’ মন্ত্র পাঠ করে এ প্রসাদ গ্রহণ করে। শ্লোক-মন্ত্র পাঠের মাধ্যমে মুসলিমসহ বিভিন্ন ধর্মের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের প্রসাদ গ্রহণে উৎসাহিত করায় অনেক শিক্ষার্থী তা গ্রহণে অস্বীকৃত হয়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এ ধরনের নজিরবিহীন কর্মসূচিতে বিক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে এ ধরনের ঘটনায় বিস্ময় ও নিন্দা প্রকাশ করে এর সাথে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানানো হয়েছে।সিটি কর্পোরেশন পরিচালিত কৃষ্ণ কুমারী স্কুলে প্রসাদ বিতরণ করে ইসকন কর্মীরা। ওই স্কুলে তখন ৮০০ ছাত্রী উপস্থিত ছিল। শিক্ষার্থীরা জানান, ইসকনের কর্মীরা তাদের প্রসাদ গ্রহণ করার আগে মন্ত্র পাঠ করতে বলে। হিন্দু শিক্ষার্থীদের অনেকে মন্ত্র পাঠে খাবার গ্রহণ করলেও মুসলিম এবং বৌদ্ধ মেয়েদের অনেকে তাতে বিরক্তি প্রকাশ করে। অনেকে খাবার গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকে। স্কুলের প্রধান শিক্ষক আহমেদ হোসেন গতকাল ইনকিলাবকে বলেন, রথযাত্রা উপলক্ষে ইসকনের কর্মীরা স্কুলের ছাত্রীদের মাঝে খাবার বিতরণ করেছে। শিক্ষার্থীদের অনেকে ইসকন কর্মীদের শেখানো নিয়ম অনুযায়ী এ খাবার খেয়েছে। তবে অনেকে খাবার খায়নি।র্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ-ইসকন। হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের রথযাত্রা উপলক্ষে সপ্তাহব্যাপী ‘ফুড ফর লাইফ’ কর্মসূচির আড়ালে গত ১১ জুলাই থেকে নগরীর প্রায় ৩০টি স্কুলের শিক্ষার্থীর মাঝে প্রসাদ বিতরণ করা হয়। ইসকন কর্মীদের শেখানো মতে, কোমলমতি শিক্ষার্থীরা ‘হরে কৃষ্ণ হরে রাম’ মন্ত্র পাঠ করে এ প্রসাদ গ্রহণ করে। শ্লোক-মন্ত্র পাঠের মাধ্যমে মুসলিমসহ বিভিন্ন ধর্মের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের প্রসাদ গ্রহণে উৎসাহিত করায় অনেক শিক্ষার্থী তা গ্রহণে অস্বীকৃত হয়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এ ধরনের নজিরবিহীন কর্মসূচিতে বিক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে এ ধরনের ঘটনায় বিস্ময় ও নিন্দা প্রকাশ করে এর সাথে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানানো হয়েছে।সিটি কর্পোরেশন পরিচালিত কৃষ্ণ কুমারী স্কুলে প্রসাদ বিতরণ করে ইসকন কর্মীরা। ওই স্কুলে তখন ৮০০ ছাত্রী উপস্থিত ছিল। শিক্ষার্থীরা জানান, ইসকনের কর্মীরা তাদের প্রসাদ গ্রহণ করার আগে মন্ত্র পাঠ করতে বলে। হিন্দু শিক্ষার্থীদের অনেকে মন্ত্র পাঠে খাবার গ্রহণ করলেও মুসলিম এবং বৌদ্ধ মেয়েদের অনেকে তাতে বিরক্তি প্রকাশ করে। অনেকে খাবার গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকে। স্কুলের প্রধান শিক্ষক আহমেদ হোসেন গতকাল ইনকিলাবকে বলেন, রথযাত্রা উপলক্ষে ইসকনের কর্মীরা স্কুলের ছাত্রীদের মাঝে খাবার বিতরণ করেছে। শিক্ষার্থীদের অনেকে ইসকন কর্মীদের শেখানো নিয়ম অনুযায়ী এ খাবার খেয়েছে। তবে অনেকে খাবার খায়নি।উনিসিপ্যাল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থীরা জানায়, তাদের মাঝেও ইসকন কর্মীরা প্রসাদ বিতরণ করেছে। তাদের অনেকে খেয়েছেও। অধ্যক্ষ সাহেদুল কবির চৌধুরী বলেন, প্রসাদ বিতরণ করা হবে বলে ইসকনের পক্ষ থেকে আমাকে বলা হয়। তবে আমি সিটি কর্পোরেশন অথবা জেলা প্রশাসনের কাছ থেকে অনুমতি নিতে বলি। জেলা প্রশাসক তাদের মৌখিক অনুমতি দিয়েছেন বলে তাদের পক্ষ থেকে বলা হয়। আমি তাদের লিখিত অনুমতি দেখাতে বলি। তারা তা দেখাতে পারেনি। এর পরদিন তারা স্কুলে খাবার নিয়ে আসে। তখন স্কুলে ক্লাস শুরু হয়নি। এ অবস্থায় কৃষ্ণ কুমারী স্কুলের শিক্ষার্থীদের সাথে আমার স্কুলের কিছু শিক্ষার্থীও ওই খাবার গ্রহণ করেছে। চট্টগ্রাম সরকারি হাই স্কুলেও এ ধরনের প্রসাদ বিতরণ হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ওই স্কুলে আমার ছেলে পড়ে। সে এ খাবার গ্রহণ করেনি।হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের এ সংগঠনের পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘ইসকন প্রবর্তক শ্রীকৃষ্ণ মন্দিরের ফুড ফর লাইফ’-এর উদ্যোগে রথযাত্রা উপলক্ষে নগরীর ৩০টিরও অধিক স্কুলে প্রায় ৩০ হাজার ছাত্র-ছাত্রীর মাঝে প্রসাদ বিতরণ করা হয়। শিক্ষার্থীরা এসব প্রসাদ গ্রহণ করে। কলেজিয়েট স্কুল, চট্টগ্রাম সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, পাথরঘাটা সিটি কর্পোরেশন বালক উচ্চ বিদ্যালয়, মিউনিসিপ্যাল হাই স্কুল, সিটি সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, কুসুমকুমারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, জে এম সেন স্কুল, কৃষ্ণ কুমারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, পাথরঘাটা মেনকা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, অপর্ণাচরণ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, পাথরঘাটা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, বান্ডেল সাবিত্রী সুধা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ইয়াকুব আলী দোভাষ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রসাদ বিতরণ হয়। প্রসাদ বিতরণ কর্মসূচি উদ্বোধন করেন ইসকন চট্টগ্রামের লীলারাজ গৌর দাস ব্রহ্মচারী ও দারুব্রহ্ম জগন্নাথ দাস। কর্মসূচি পরিচালনা করেন ফুড ফর লাইফের পরিচালক পান্ডব গোবিন্দ দাস ব্রহ্মচারী, রামানন্দ দাস, প্রাণেশ্বর পরমাত্মা দাস।"
আসসালামু আলাইকুম । আজকে চেষ্টা করছি একটি বিষয় নিয়ে আমার এই ব্লগে কথা বলার।প্রথমে এখানে দৈনিক ইনকিলাবের ১৮ জুলাই বৃহস্পতিবারের একটি সংবাদ প্রতিবেদনের কিছু অংশ দেওয়া হলো :
"স্কুলে স্কুলে শিক্ষার্থীদের প্রসাদ খাওয়ালো আন্তর্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ-ইসকন। হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের রথযাত্রা উপলক্ষে সপ্তাহব্যাপী ‘ফুড ফর লাইফ’ কর্মসূচির আড়ালে গত ১১ জুলাই থেকে নগরীর প্রায় ৩০টি স্কুলের শিক্ষার্থীর মাঝে প্রসাদ বিতরণ করা হয়। ইসকন কর্মীদের শেখানো মতে, কোমলমতি শিক্ষার্থীরা ‘হরে কৃষ্ণ হরে রাম’ মন্ত্র পাঠ করে এ প্রসাদ গ্রহণ করে। শ্লোক-মন্ত্র পাঠের মাধ্যমে মুসলিমসহ বিভিন্ন ধর্মের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের প্রসাদ গ্রহণে উৎসাহিত করায় অনেক শিক্ষার্থী তা গ্রহণে অস্বীকৃত হয়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এ ধরনের নজিরবিহীন কর্মসূচিতে বিক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে এ ধরনের ঘটনায় বিস্ময় ও নিন্দা প্রকাশ করে এর সাথে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানানো হয়েছে।সিটি কর্পোরেশন পরিচালিত কৃষ্ণ কুমারী স্কুলে প্রসাদ বিতরণ করে ইসকন কর্মীরা। ওই স্কুলে তখন ৮০০ ছাত্রী উপস্থিত ছিল। শিক্ষার্থীরা জানান, ইসকনের কর্মীরা তাদের প্রসাদ গ্রহণ করার আগে মন্ত্র পাঠ করতে বলে। হিন্দু শিক্ষার্থীদের অনেকে মন্ত্র পাঠে খাবার গ্রহণ করলেও মুসলিম এবং বৌদ্ধ মেয়েদের অনেকে তাতে বিরক্তি প্রকাশ করে। অনেকে খাবার গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকে। স্কুলের প্রধান শিক্ষক আহমেদ হোসেন গতকাল ইনকিলাবকে বলেন, রথযাত্রা উপলক্ষে ইসকনের কর্মীরা স্কুলের ছাত্রীদের মাঝে খাবার বিতরণ করেছে। শিক্ষার্থীদের অনেকে ইসকন কর্মীদের শেখানো নিয়ম অনুযায়ী এ খাবার খেয়েছে। তবে অনেকে খাবার খায়নি।র্জাতিক কৃষ্ণভাবনামৃত সংঘ-ইসকন। হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের রথযাত্রা উপলক্ষে সপ্তাহব্যাপী ‘ফুড ফর লাইফ’ কর্মসূচির আড়ালে গত ১১ জুলাই থেকে নগরীর প্রায় ৩০টি স্কুলের শিক্ষার্থীর মাঝে প্রসাদ বিতরণ করা হয়। ইসকন কর্মীদের শেখানো মতে, কোমলমতি শিক্ষার্থীরা ‘হরে কৃষ্ণ হরে রাম’ মন্ত্র পাঠ করে এ প্রসাদ গ্রহণ করে। শ্লোক-মন্ত্র পাঠের মাধ্যমে মুসলিমসহ বিভিন্ন ধর্মের কোমলমতি শিক্ষার্থীদের প্রসাদ গ্রহণে উৎসাহিত করায় অনেক শিক্ষার্থী তা গ্রহণে অস্বীকৃত হয়। শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে এ ধরনের নজিরবিহীন কর্মসূচিতে বিক্ষুব্ধ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয়েছে। বিভিন্ন সংগঠনের পক্ষ থেকে এ ধরনের ঘটনায় বিস্ময় ও নিন্দা প্রকাশ করে এর সাথে জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়ার দাবি জানানো হয়েছে।সিটি কর্পোরেশন পরিচালিত কৃষ্ণ কুমারী স্কুলে প্রসাদ বিতরণ করে ইসকন কর্মীরা। ওই স্কুলে তখন ৮০০ ছাত্রী উপস্থিত ছিল। শিক্ষার্থীরা জানান, ইসকনের কর্মীরা তাদের প্রসাদ গ্রহণ করার আগে মন্ত্র পাঠ করতে বলে। হিন্দু শিক্ষার্থীদের অনেকে মন্ত্র পাঠে খাবার গ্রহণ করলেও মুসলিম এবং বৌদ্ধ মেয়েদের অনেকে তাতে বিরক্তি প্রকাশ করে। অনেকে খাবার গ্রহণ করা থেকে বিরত থাকে। স্কুলের প্রধান শিক্ষক আহমেদ হোসেন গতকাল ইনকিলাবকে বলেন, রথযাত্রা উপলক্ষে ইসকনের কর্মীরা স্কুলের ছাত্রীদের মাঝে খাবার বিতরণ করেছে। শিক্ষার্থীদের অনেকে ইসকন কর্মীদের শেখানো নিয়ম অনুযায়ী এ খাবার খেয়েছে। তবে অনেকে খাবার খায়নি।উনিসিপ্যাল মডেল স্কুল অ্যান্ড কলেজের শিক্ষার্থীরা জানায়, তাদের মাঝেও ইসকন কর্মীরা প্রসাদ বিতরণ করেছে। তাদের অনেকে খেয়েছেও। অধ্যক্ষ সাহেদুল কবির চৌধুরী বলেন, প্রসাদ বিতরণ করা হবে বলে ইসকনের পক্ষ থেকে আমাকে বলা হয়। তবে আমি সিটি কর্পোরেশন অথবা জেলা প্রশাসনের কাছ থেকে অনুমতি নিতে বলি। জেলা প্রশাসক তাদের মৌখিক অনুমতি দিয়েছেন বলে তাদের পক্ষ থেকে বলা হয়। আমি তাদের লিখিত অনুমতি দেখাতে বলি। তারা তা দেখাতে পারেনি। এর পরদিন তারা স্কুলে খাবার নিয়ে আসে। তখন স্কুলে ক্লাস শুরু হয়নি। এ অবস্থায় কৃষ্ণ কুমারী স্কুলের শিক্ষার্থীদের সাথে আমার স্কুলের কিছু শিক্ষার্থীও ওই খাবার গ্রহণ করেছে। চট্টগ্রাম সরকারি হাই স্কুলেও এ ধরনের প্রসাদ বিতরণ হয়েছে জানিয়ে তিনি বলেন, ওই স্কুলে আমার ছেলে পড়ে। সে এ খাবার গ্রহণ করেনি।হিন্দু ধর্মাবলম্বীদের এ সংগঠনের পক্ষ থেকে বলা হয়, ‘ইসকন প্রবর্তক শ্রীকৃষ্ণ মন্দিরের ফুড ফর লাইফ’-এর উদ্যোগে রথযাত্রা উপলক্ষে নগরীর ৩০টিরও অধিক স্কুলে প্রায় ৩০ হাজার ছাত্র-ছাত্রীর মাঝে প্রসাদ বিতরণ করা হয়। শিক্ষার্থীরা এসব প্রসাদ গ্রহণ করে। কলেজিয়েট স্কুল, চট্টগ্রাম সরকারি উচ্চ বিদ্যালয়, পাথরঘাটা সিটি কর্পোরেশন বালক উচ্চ বিদ্যালয়, মিউনিসিপ্যাল হাই স্কুল, সিটি সরকারি বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, কুসুমকুমারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, জে এম সেন স্কুল, কৃষ্ণ কুমারী বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, পাথরঘাটা মেনকা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, অপর্ণাচরণ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, পাথরঘাটা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়, বান্ডেল সাবিত্রী সুধা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়, ইয়াকুব আলী দোভাষ বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রসাদ বিতরণ হয়। প্রসাদ বিতরণ কর্মসূচি উদ্বোধন করেন ইসকন চট্টগ্রামের লীলারাজ গৌর দাস ব্রহ্মচারী ও দারুব্রহ্ম জগন্নাথ দাস। কর্মসূচি পরিচালনা করেন ফুড ফর লাইফের পরিচালক পান্ডব গোবিন্দ দাস ব্রহ্মচারী, রামানন্দ দাস, প্রাণেশ্বর পরমাত্মা দাস।"
আসলে আমাদের বাংলাদেশের অধিকাংশ মুসলমান এই কর্মকান্ড মেনে নিতে পারে নি। কারণ ইসলামের দৃষ্টিতে আল্লাহ ছাড়া কোন দেবদেবীর নামে তৈরি করা খাবার জায়েজ নয়৷ তাই দেবদেবীর নামে যে প্রসাদ এটি আমাদের জন্য জায়েজ নয়৷
এই ইসকন(ISCKON) এটি ষাটের দশকে গঠিত হয়েছিলো। এরা আসলে কোন হিন্দুধর্মের সংগঠন না। এরা মুসলমান ও হিন্দুদের মধ্যে বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেছিলো। এমনকি এরা হিন্দুদের মধ্যেও বিভ্রান্তি সৃষ্টি করেছিলো।
হেফাজতে ইসলামের আমির মাওলানা জুনাইদ বাবুনগরী বলেছেন,"মুসলিম শিশু-কিশোরদের মাঝে ইসকনের প্রসাদ বিতরণ চরম ধৃষ্টতার শামিল। "
শাহ আহমদ শফী বলেছেন, "ইসকন ভারতের মতো বাংলাদেশেও দাঙ্গা লাগাতে চায় "।
মাওলানা আতাউল্লাহ ইবনে হাফেজ্জী,মাওলানা মুফতি রেজাউল করিম (পীরসাহেব চরমোনাই), মুফতি ফয়জুল করিম,মাওঃ নুর হোসাইন কাসেমী,মুফতি ফয়জুল্লাহ,শায়খুল হাদিস মাওলানা মামুনুল হক,বেফাক মহাসচিব,মাওলানা ফরিদ উদ্দিন মাসঊদ সহ দেশের সকল কওমি আলেম গণ ইসকনের এই ঘটনার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও ইশা ছাত্র আন্দোলন,হেফাজতে ইসলাম, জমিয়তে উলামায়ে ইসলা, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন,খেলাফত মজলিস,ইসলামী ঐক্যজোট, ইসলামী ছাত্র খেলাফত,বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস,যুবমজলিস,বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ,তালামিজে ইসলামিয়া সহ দেশের বিভিন্ন ইসলামী রাজনৈতিক ও অরাজনৈতিক দল সংগঠন ইস্কনের অপকর্মের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে।
আহলে হাদিস সালাফিরাও প্রতিবাদ করেছে৷
হেফাজতে ইসলামের আমির মাওলানা জুনাইদ বাবুনগরী বলেছেন,"মুসলিম শিশু-কিশোরদের মাঝে ইসকনের প্রসাদ বিতরণ চরম ধৃষ্টতার শামিল। "
শাহ আহমদ শফী বলেছেন, "ইসকন ভারতের মতো বাংলাদেশেও দাঙ্গা লাগাতে চায় "।
মাওলানা আতাউল্লাহ ইবনে হাফেজ্জী,মাওলানা মুফতি রেজাউল করিম (পীরসাহেব চরমোনাই), মুফতি ফয়জুল করিম,মাওঃ নুর হোসাইন কাসেমী,মুফতি ফয়জুল্লাহ,শায়খুল হাদিস মাওলানা মামুনুল হক,বেফাক মহাসচিব,মাওলানা ফরিদ উদ্দিন মাসঊদ সহ দেশের সকল কওমি আলেম গণ ইসকনের এই ঘটনার নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছেন।
ইসলামী আন্দোলন বাংলাদেশ ও ইশা ছাত্র আন্দোলন,হেফাজতে ইসলাম, জমিয়তে উলামায়ে ইসলা, বাংলাদেশ খেলাফত আন্দোলন,খেলাফত মজলিস,ইসলামী ঐক্যজোট, ইসলামী ছাত্র খেলাফত,বাংলাদেশ খেলাফত মজলিস,যুবমজলিস,বাংলাদেশ ইসলামী ফ্রন্ট, ইসলামিক ফ্রন্ট বাংলাদেশ,তালামিজে ইসলামিয়া সহ দেশের বিভিন্ন ইসলামী রাজনৈতিক ও অরাজনৈতিক দল সংগঠন ইস্কনের অপকর্মের নিন্দা ও প্রতিবাদ জানিয়েছে।
আহলে হাদিস সালাফিরাও প্রতিবাদ করেছে৷
Comments
Post a Comment