নির্যাতিত কাশ্মীরের কিছু আদি কথা।
(লিখেছেন: মুফতি বিন ইয়ামিন আশারি)
Mufti bineamin ashari
..............................................................
সম্মানিত বন্ধুগন বর্তমান কাশ্মীরের এহেন কঠিন অবন্হা আপনারা সবাই জানেন। আমি যখন ছোট ছিলাম তখনই এই কাশ্মীরের প্রসংসা লোক মুখে শুনতাম আবার এটিও শুনতাম যে দেশটি স্বাধীন নয় বরং দ্বিভাগী! কাশ্মীরের পুরনো ইতিহাস যদি আমরা সামনে আনি তাহলে এই মুলে আমরা দেখতে পাবো সার্থ সন্ধানকারী কিছু কৌট নেতা ও ভারত পাকিস্তানের সরকারদেরকে। বিশেষ করে কাশ্মীরের নিজেস্ব নেতারা যারা কাশ্মীরকে রক্ষ করার জন্য জনগন কতৃক নেতা হয়েছিলো কিন্তু তদন্ত করলে বুঝা যায় সেই কিছু নেতারাই কাশ্মীরের সাথে বেঈমানী করেছে যার কারনে আজ কাশ্মীরের এহেন অবস্হা।
যাই হোক কাশ্মীরে ভারতীয় বাহিনীর বিশাল অবস্থান আজ থেকে নয়, ১৯৪৭ সাল থেকেই। তবে সে সংখ্যা ব্যাপক ভাবে বেড়েছে।যে জায়গায় বর্তমান ভারতে প্রতি ১০০ জনের মাথা পিছু একজন করে সৈন্য নির্ধারিত সেই জায়গায় কাশ্মীরের জনগনের উপর প্রতি ৮ জনের মাথা পিছু একজন সৈন্য নির্ধারিত করা হয়েছে এবং সে সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে সৈন্য সংখ্যা। সম্ভবত: সেদিন বেশী দূরে নয় যখন এ সৈন্য সংখ্যা ১০ লাখে গিয়ে পৌঁছবে। অথচ ভারত বিশ্বজুড়ে বলে বেড়ায়, ভারত উদারপন্থী, অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক দেশ কত বড় মিথ্যাচার! গণতান্ত্রিক দেশের নাগরিগণ তো সে দেশের নাগরিকত্ব স্বেচ্ছায় বরণ করে নিবে, আইন মেনে চলবে। কিন্তু তাদের মাথার উপর এত সৈন্য কেন? কেন তাদের উপর এত বড় নির্যাতন। ভূস্বর্গ খ্যাত এই কাশ্মীরকে কি তারা ভূনরক বানাতে চাচ্ছেনা?
কোন গণতান্ত্রিক দেশে এর নজির আছে কি? সমগ্র ভারত শাসনেও এতজন ইংরেজ সৈন্য ছিল না যা এখন ভারতীয় সৈন্যের লেবাসে রয়েছে কাশ্মীরে। এটিই কি গণতন্ত্রের নমুনা? ভারত একথাও বলে বেড়ায়, কাশ্মীরী জনগণ ভারতের সাথে স্বেচ্ছায় যোগ দিয়েছে এবং তারা ভারতীয় নাগরিক রূপেই থাকতে চায়। তাহলে ভারত নির্বাচন দিক। তারপর বিশ্ব দেখুক কাশ্মীর কাদের সাথে যেতে চায়। মূলত সেটি নয় মুলতো এর কারন হচ্ছে পৃথিবীতে বর্তমান কাশ্মীরই এমন একটি জায়গা যেটিকে নিয়ে সারা পৃথিবীর মানুষ অহংকার করে। ইহার আবহাওয়া, জনপদ, পৃথিবীর আর কোন দেশের সাথে তুলনা চলেনা। কাশ্মীরে আল্লাহ ঢেলে দিয়েছেন অগনিত নিয়ামত। আর সেগুলি ভোগ করে খাওয়ার জন্য বিশ্ব হিন্দু মোড়লদের আজ এত নির্যাতন অত্যাচার। তবে সেই দিন বেশি দুরে নয় যেদিন কাশ্মীরের অসহায় নির্যাতিত মাজলুম ভাইদের রক্ত আর জীবনের বিনিময়ে কাশ্মীর বিজয় হবে কাশ্মীর হবে স্বাধীন
তখন হয়তো কাশ্মীরের পরবর্তি প্রজন্মরা চিৎকার দিয়ে বলতে পারবে! " হাম সব আজাদ হু। আজাদ মেরে কাশ্মীর'' আজাদ মেরা ওয়াতান,,
কপি করুন,শেয়ার করুন।
(লিখেছেন: মুফতি বিন ইয়ামিন আশারি)
Mufti bineamin ashari
..............................................................
সম্মানিত বন্ধুগন বর্তমান কাশ্মীরের এহেন কঠিন অবন্হা আপনারা সবাই জানেন। আমি যখন ছোট ছিলাম তখনই এই কাশ্মীরের প্রসংসা লোক মুখে শুনতাম আবার এটিও শুনতাম যে দেশটি স্বাধীন নয় বরং দ্বিভাগী! কাশ্মীরের পুরনো ইতিহাস যদি আমরা সামনে আনি তাহলে এই মুলে আমরা দেখতে পাবো সার্থ সন্ধানকারী কিছু কৌট নেতা ও ভারত পাকিস্তানের সরকারদেরকে। বিশেষ করে কাশ্মীরের নিজেস্ব নেতারা যারা কাশ্মীরকে রক্ষ করার জন্য জনগন কতৃক নেতা হয়েছিলো কিন্তু তদন্ত করলে বুঝা যায় সেই কিছু নেতারাই কাশ্মীরের সাথে বেঈমানী করেছে যার কারনে আজ কাশ্মীরের এহেন অবস্হা।
যাই হোক কাশ্মীরে ভারতীয় বাহিনীর বিশাল অবস্থান আজ থেকে নয়, ১৯৪৭ সাল থেকেই। তবে সে সংখ্যা ব্যাপক ভাবে বেড়েছে।যে জায়গায় বর্তমান ভারতে প্রতি ১০০ জনের মাথা পিছু একজন করে সৈন্য নির্ধারিত সেই জায়গায় কাশ্মীরের জনগনের উপর প্রতি ৮ জনের মাথা পিছু একজন সৈন্য নির্ধারিত করা হয়েছে এবং সে সংখ্যা দিন দিন বাড়ছে সৈন্য সংখ্যা। সম্ভবত: সেদিন বেশী দূরে নয় যখন এ সৈন্য সংখ্যা ১০ লাখে গিয়ে পৌঁছবে। অথচ ভারত বিশ্বজুড়ে বলে বেড়ায়, ভারত উদারপন্থী, অসাম্প্রদায়িক, গণতান্ত্রিক দেশ কত বড় মিথ্যাচার! গণতান্ত্রিক দেশের নাগরিগণ তো সে দেশের নাগরিকত্ব স্বেচ্ছায় বরণ করে নিবে, আইন মেনে চলবে। কিন্তু তাদের মাথার উপর এত সৈন্য কেন? কেন তাদের উপর এত বড় নির্যাতন। ভূস্বর্গ খ্যাত এই কাশ্মীরকে কি তারা ভূনরক বানাতে চাচ্ছেনা?
কোন গণতান্ত্রিক দেশে এর নজির আছে কি? সমগ্র ভারত শাসনেও এতজন ইংরেজ সৈন্য ছিল না যা এখন ভারতীয় সৈন্যের লেবাসে রয়েছে কাশ্মীরে। এটিই কি গণতন্ত্রের নমুনা? ভারত একথাও বলে বেড়ায়, কাশ্মীরী জনগণ ভারতের সাথে স্বেচ্ছায় যোগ দিয়েছে এবং তারা ভারতীয় নাগরিক রূপেই থাকতে চায়। তাহলে ভারত নির্বাচন দিক। তারপর বিশ্ব দেখুক কাশ্মীর কাদের সাথে যেতে চায়। মূলত সেটি নয় মুলতো এর কারন হচ্ছে পৃথিবীতে বর্তমান কাশ্মীরই এমন একটি জায়গা যেটিকে নিয়ে সারা পৃথিবীর মানুষ অহংকার করে। ইহার আবহাওয়া, জনপদ, পৃথিবীর আর কোন দেশের সাথে তুলনা চলেনা। কাশ্মীরে আল্লাহ ঢেলে দিয়েছেন অগনিত নিয়ামত। আর সেগুলি ভোগ করে খাওয়ার জন্য বিশ্ব হিন্দু মোড়লদের আজ এত নির্যাতন অত্যাচার। তবে সেই দিন বেশি দুরে নয় যেদিন কাশ্মীরের অসহায় নির্যাতিত মাজলুম ভাইদের রক্ত আর জীবনের বিনিময়ে কাশ্মীর বিজয় হবে কাশ্মীর হবে স্বাধীন
তখন হয়তো কাশ্মীরের পরবর্তি প্রজন্মরা চিৎকার দিয়ে বলতে পারবে! " হাম সব আজাদ হু। আজাদ মেরে কাশ্মীর'' আজাদ মেরা ওয়াতান,,
কপি করুন,শেয়ার করুন।
Comments
Post a Comment