দিল্লীতে মুসলমানদেরউপরনির্যাতনেরপ্রতিবাদ
(সাইমুম সাদী)
দিল্লীতে যেসব মুসলমানদের ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে, পিটিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে তাদের মধ্যে কোনও সেক্যুলার কেউ কি রয়েছেন?
খুব গুরুত্ব সহকারে খোজ নিতে গিয়ে জানলাম ফরিদ হোসেন নামক একজন সরাসরি কেজরিওয়ালের দলের নেতা ছিলেন। বাজার থেকে ফেরার পথে জয় শ্রীরাম বলে সন্ত্রাসীরা পিটিয়ে মেরে ফেলে তাকে।
একজন লিখেছে আম আদমি নয় স্বয়ং বিজেপি কর্মী ছিলেন এমন লোকেরাও হত্যার শিকার হয়েছেন। কারণ তারা ছিলেন মুসলমান।
আমাদের দেশে যারা এই গেরুয়া সন্ত্রাসকে ইনিয়ে বিনিয়ে নরমাল হিসেবে উপস্থাপন করতে চান তাদের জন্য অনেক কিছুই শিক্ষনীয় বিষয় রয়েছে এইসব ঘটনায়।
সাম্প্রতিক সন্ত্রাসীরা, কওমি জামাতি, তাহেরি সালাফি, আওয়ামী বিএনপি কিছুই বুঝেনা। ওরা নাস্তিক কম্যুনিস্ট তাও বুঝেনা। মুসলিম হলেই পিটায়।
সাম্প্রদায়িক সংঘাত নয়, সম্প্রীতি অবশ্যই চাই তবে নিজের নিরাপত্তার দিকটাও খেয়াল রাখা উচিত। পাশের বাড়িতে আপনার ভাইকে হত্যা করা হচ্ছে আর আপনি সেটা অভ্যন্তরীণ বিষয় বলে এড়িয়ে যাবেন, এই কাজটা চরম মুর্খতা।
ঐক্য আকীদার ভিত্তিতে নয়, মানহাজের ভিত্তিতে নয়, দলীয় বিবেচনায় নয়, সাধারণ মুসলমানদের নিরাপত্তার জন্য ঐক্য হওয়া উচিত। সময় এখন মতবাদ প্রচারের নয়, ঈমান ও আজাদী রক্ষার।
(সাইমুম সাদী)
দিল্লীতে যেসব মুসলমানদের ঘরবাড়ি জ্বালিয়ে দেওয়া হয়েছে, পিটিয়ে মেরে ফেলা হয়েছে তাদের মধ্যে কোনও সেক্যুলার কেউ কি রয়েছেন?
খুব গুরুত্ব সহকারে খোজ নিতে গিয়ে জানলাম ফরিদ হোসেন নামক একজন সরাসরি কেজরিওয়ালের দলের নেতা ছিলেন। বাজার থেকে ফেরার পথে জয় শ্রীরাম বলে সন্ত্রাসীরা পিটিয়ে মেরে ফেলে তাকে।
একজন লিখেছে আম আদমি নয় স্বয়ং বিজেপি কর্মী ছিলেন এমন লোকেরাও হত্যার শিকার হয়েছেন। কারণ তারা ছিলেন মুসলমান।
আমাদের দেশে যারা এই গেরুয়া সন্ত্রাসকে ইনিয়ে বিনিয়ে নরমাল হিসেবে উপস্থাপন করতে চান তাদের জন্য অনেক কিছুই শিক্ষনীয় বিষয় রয়েছে এইসব ঘটনায়।
সাম্প্রতিক সন্ত্রাসীরা, কওমি জামাতি, তাহেরি সালাফি, আওয়ামী বিএনপি কিছুই বুঝেনা। ওরা নাস্তিক কম্যুনিস্ট তাও বুঝেনা। মুসলিম হলেই পিটায়।
সাম্প্রদায়িক সংঘাত নয়, সম্প্রীতি অবশ্যই চাই তবে নিজের নিরাপত্তার দিকটাও খেয়াল রাখা উচিত। পাশের বাড়িতে আপনার ভাইকে হত্যা করা হচ্ছে আর আপনি সেটা অভ্যন্তরীণ বিষয় বলে এড়িয়ে যাবেন, এই কাজটা চরম মুর্খতা।
ঐক্য আকীদার ভিত্তিতে নয়, মানহাজের ভিত্তিতে নয়, দলীয় বিবেচনায় নয়, সাধারণ মুসলমানদের নিরাপত্তার জন্য ঐক্য হওয়া উচিত। সময় এখন মতবাদ প্রচারের নয়, ঈমান ও আজাদী রক্ষার।
Comments
Post a Comment