Skip to main content

Posts

Showing posts from September, 2022

বাবা জাহাঙ্গীর বা-ঈমান আল-সুরেশ্বরী লিখিত তফছিরের বিকৃত ব্যাখ্যা

ডা. বাবা জাহাঙ্গীর বা-ঈমান আল-সুরেশ্বরী লিখিত তফছিরের বিকৃত ব্যাখ্যা প্রসংগ- আল্লামা সোবহান ডা বাবা জাহাঙ্গীর বা ঈমান আল-সুরেশ্বরী “কোরআনুল মাজিদ হুবহু অনুবাদ ও কিছু ব্যাখ্যা” নামকরণ করে কুরআনের আয়াতের যে সমস্ত অপব্যাখ্যা রেখেছেন তা একেবারেই উদ্দেশ্য মুলক। এ ব্যাখ্যা ইসলামের মৌলিক বুঝ ও ঈমান হরণ করার বানাউটি উক্তি করে বাংলার মুসলিম নর নারীকে পথভ্রান্ত করার ষড়যন্ত্র হিসেবে ধরা পড়েছে। নিচে ডা. সুরেশ্বরীর লিখিত কোরানুল মাজিদ ২য় ও ৩য় খন্ড এবং “এলমে মারেফত” নামের তিনটি কিতাব হতে দশটি অপব্যখ্যা মুলক উক্তি তুলে ধরা হল: এক: ওয়ামা আল্লামনাহুশ শিঅরা ওয়ামা ইয়ামবাগী লাহু -এবং আমরা (বহুবচন বলা হয়েছে) তাহাকে কবিতা শিখাই নাই এবং তাহার জন্য (তাহা) শোভনীয় নহে। কু:ম: ২য় খন্ড: পৃ: ২৪৪ ছুরা ইয়াছীন-২৯ ব্যাখ্যা তার পরের দুটো আয়াতে আল্লাহ বলেছেন যে, তার হাবিবকে তথা মহা নবীকে কবিতা শেখানো হয়নি, বরং আল্লাহর জাত নুর হতে নুরী কোরান দেওয়া হয়েছে এবং আল্লাহর সঙ্গে প্রত্যক্ষভাবে যোগাযোগ তথা সংযোগ রেখেই এই নুরী কোরান দেওয়া হয়েছে। আসলে নুর, কিন্তু ভাষার শব্দাক্ষরে লিখিত কোরআন বলেও স্বীকার করে পৃথক অক্ষর ব

ভন্ড পীর পথভ্রষ্ট বাবা জাহাঙ্গীর আল-সুরেশ্বরীর বিকৃত তফছিরের প্রতিবাদ

  বাবা জাহাঙ্গীর আল-সুরেশ্বরীর বিকৃত তফছিরের প্রতিবাদ -আল্লামা সোবহান ডা.বাবা জাহাঙ্গীর বা-ঈমান আল-সুরেশ্বীর কোরআনুল মাজিদ ও হুব্হু অনুবাদ ও কিছু কথা বে-ঈমান হোমিও হল ১০৮ নিউ এলিফ্যান্ট রোড (২য় তলা) ঢাকা-১২০০, ফোন ০১৯১১৫৯৭৭৮০, ০১৭১১১২৮১৬৯-এর সুফিবাদ প্রকাশনালয় হতে প্রকাশিত। প্রকাশক *নাহিদ শামসেত্তাব্রীজ *বেদম ওয়ারসী *তামামী সানাই *সারমাস্ত *পূজারী *মাতম *ইনশা *সমনুন মোহেব (ছুফীবাদ প্রকাশনালয়ের পক্ষে) গ্রাম: চুনকুটিয়া ডাক: শুভঢ্যা থানা: কেরানীগঞ্জ জেলা: ঢাকা ডবনংরঃব: িি.িনধনধলধযধহমরৎ.পড়স মুদ্র্রণ: ইছামতি প্রিন্টিং অ্যান্ড প্যাকেজিং, সুত্রাপুর, ঢাকা প্রকাশকাল ২০১১ মূল্য ১০০টাকা। প্রথম প্রতিবাদ- ডা. বাবা জাহাঙ্গীর আল সুরেশ্বরী কুরআনুল মাজিদ ৩ খ-ের ১৪ পৃষ্ঠায় নফস ও রূহ এবং আল্লাহ সর্ম্পকে লিখেছেন তা কখনই সত্যের স্থান দখল করে না। তিনি লিখেছেন কোরআনের এই ছোট আয়াতটির দিকে একটু বিশেষ ভাবে লক্ষ করে দেখুন যে কুলিন নাফছি মিন আমরি রাব্বি বলা হয়নি। কেন বলা হয়নি, কারণ আল্লাহর কোন নফস নাই। নফস যাদের আছে তাদের অবশ্যই একটি বার মৃত্যুর স্বাদ গ্রহন করতে হবে। কিন্তু যেহেতু রূহু রবে

Some Afghan Mujahiden Photos Rare

 

বাংলাদেশ,ভারত,পাকিস্তান,ইরাক,নাইজেরিয়াসহ বিশ্বের অনেক দেশে হুসাইন রাঃ এর স্মরণে শিয়াদের আরবাঈন চেহলাম (চল্লিশা) পালন

  ছবিতে:১,২ ও ৩.ইরাকের কারবালায় শিয়াদের আরবাঈন চেহলাম উপলক্ষে শিয়াদের বিশাল সমাবেশ,৪.ইরানে আরবাঈন উপলক্ষে মাহফিল শোক মজলিস ৫.বাংলাদেশের খুলনায় শিয়াদের আরবাঈন চেহলাম পালন ৬.লেবাননে আরবাঈনে শিয়াদের সমাবেশ ৭ ও ৮. পাকিস্তানে শিয়াদের আরবাঈন চেহলাম উপলক্ষে তাজিয়া মিছিল।  আজ ২০ সফর, শিয়া সম্প্রদায়ের নিকট এটা আরবাঈন বা চেহলুম/চেহলাম(চল্লিশা) এর দিন হিসেবে পরিচিত। মূলত হিজরি বছরের প্রথম মাস মহররমে পবিত্র আশুরা ও কারবালার ঘটনার ৪০ দিন পরে হিজরি বছরের দ্বিতীয় মাস সফরে এই আরবাঈন( চল্লিশা)  পালন করে ১২ ইমামী শিয়া সম্প্রদায়। এর মাধ্যমে শিয়া সম্প্রদায়ের কারবালার ঘটনার স্মরণে শোক পালনের আনুষ্ঠানিকতার সমাপ্তি হয়ে থাকে। যথাযথ ধর্মীয় মর্যাদায় এই আরবাঈন পালন করেন শিয়া সম্প্রদায়ের লোকেরা। বিশ্বের অন্যান্য দেশের মতো বাংলাদেশেও শিয়া সম্প্রদায় আরবাঈন পালন করছে। তবে আহলে সুন্নাহর অনুসারী বা সুন্নি মুসলিমরা এই আরবাঈন চল্লিশা পালনকে বিদাত ও নাজায়েজ মনে করে এগুলোকে নিরুৎসাহিত করে।  ছবিতে: কারবালায় হুসাইন রাঃ এর সমাধি মাজারে শিয়াদের আরবাঈন চল্লিশা পালন  প্রিয়নবী মুহাম্মদ সাঃ এর নাতি দৌহিত্র  হযরত  হুসাইন রাদিআল্লা

ইরানে_২০১৮_সরকার_বিরোধী_অান্দোলন এবং কিছু_কথা

 🔴#ইরানে_২০১৮_সরকার_বিরোধী_অান্দোলন এবং #কিছু_কথা মিডিয়া অাপনাকে বলেছিলো সৌদির জনগন তাদের সরকারকে চায়না! অালে সৌদ জোর করে ক্ষমতায় অাছে! কিন্তু বাস্তবতা হলো সৌদির জনগন অালে সৌদদের একটি ডাকে জীবন দিতেও প্রস্তুত!  অপরপক্ষে এই সৌদি বিরোধী মিথ্যাখবর যারা ছড়ায়  তাদের দেশের জনগন তাদেরকে কতটুকু চায় তা একটু যাচাই করে দেখা যাক! ২০১৮ সালে ইরানের সরকারের সীমাহীন দুর্নীতির কারনে ভুক্তভোগী অভুক্ত জনগন সরনকালের সবচেয়ে বড় সরকার বিরোধী অান্দোলনে নামে। ইরান পৃথিবীর অন্যতম তেল সমৃদ্ধ দেশ হওয়া সত্ত্বেও তাদের অর্থনীতি প্রায় তলানিতে। এবং এর মূল কারন নিজের দেশের মানুষকে অভুক্ত রেখে মুসলিম দেশগুলোতে শিয়াজমের নামে অাল-কায়দা থেকে অাইএসঅাইএস, হুথি থেকে হিজবুল্লাহ, সবধরনের শিয়া-সুন্নি সন্ত্রাসী সংগঠনকে এসব তেল বিক্রির অর্থ ও অস্ত্র দিয়ে লালল পালন করা। এবং এসব সন্ত্রাসী গোষ্ঠীকে অর্থায়নের মাধ্যমে নিজ দেশের জনগনের বর্তমান ও ভবিষ্যত গাঢ় অন্ধকারে ঠেলে দিয়েছে ইরানের তথাকথিত খোমেনি বিপ্লবি সরকার।কথিত এই বিপ্লব যার প্রকৃত নাম "অন্টি সুন্নি মিশন" অর্থাৎ যেকোনো উপায়ে সুন্নি দেশগুলোকে ও সু্ন্নি মুসলমানদের নিধন ক

ইয়েমেনে শিয়া হুথি আগ্রাসন

 ইয়েমেনে অর্ধেক শিয়াধর্ম থেকে পুরো শিয়াধর্মে ধর্মান্তর করার নীতি প্রয়োগ ! #শিরোনাম: মগজ-ধোলাইয়ে গ্রীষ্মকালীন ধর্মচর্চা কেন্দ্র : অতঃপর শিশুদের সন্ত্রাসী বাহিনীতে নিয়োগ!  ইরান, ইহুদী ও আইসিস (ISIS) সমর্থিত হুথি সন্ত্রাসী গোষ্ঠি তাদের নিয়ন্ত্রিত এলাকাগুলোতে তাদের আকাঙ্ক্ষিত কথিত "ধর্মশিক্ষা চর্চা কেন্দ্র" গুলো সংগঠিত করার প্রচেষ্টা তীব্রতর করছে, যাতে হুথি সন্ত্রাসীরা তাদের বস্তাপচা আদর্শ বা মতবাদ কোমলমতি শিশুদের মন-মানসিকতায ধীরে ধীরে প্রবেশ করিয়ে স্থির করে দেয়ার পর নিজেদের সৈন্যবাহিনীতে নিয়োগের জন্য প্রস্তুত করতে পারে এবং তাদেরকে যুদ্ধক্ষেত্রে ঠেলে দিতে পারে সহজেই। বিদ্রোহী কর্তৃক দখলকৃত রাজধানী সানা-এর বাসিন্দাগণ বলেছেন যে, "অবশ্যই বাবা-মায়েদের আরোও সতর্ক হতে হবে এবং তাদের উচিত হবে না এধরণের কথিত ধর্মচর্চা কেন্দ্রে শিশুদের পাঠানো। আর তাদের জন্য সতর্কতামূলক কথা হলো, যদি তাদের শিশুরা সেখানে যায়, তাহলে শিশুরা সন্ত্রাসবাদ, চরমপন্থা এবং সম্প্রদাযিকতা বিশ্বাসে বিশ্বাসী ও মগজ-ধোলাই হবে।" নাম প্রকাশ না করার শর্তে একজন  ইয়েমেনের নিউজ সাইটকে বলেছেন যে, জনগণ বিষয়টি সম্পর্কে